যোগাযোগ
যোগাযোগ হল আদান প্রদানের উপায়। মানুষ থেকে মানুষ বা যন্ত্র থেকে যন্ত্রে তথ্য আদান প্রদান হতে পারে।
মাধ্যম-ও তথ্য
হতে পারে তড়িৎচৌম্বক বিকিরণ বা রেডিও-ওয়েভ
এছাড়াও যোগাযোগের মাধ্যমে মনের ভাব আদান প্রদান করা হয়। যোগাযোগ করার জন্য যে ধরনে মিডিয়া ব্যবহার করা হয় তা নিচে দেওয়া হলঃ
যোগাযোগ শুধু কথা বলার মত সাংকেতিক মাধ্যমে সিমাবদ্ধ নয়।কথা বলা শুধু একটি মাধ্যম মাত্র। যোগাযোগ বাস্তবায়ন হওয়ার জন্য বিপরীত দিকে অবস্থিত মানুষটির ফিডব্যাকই যথেষ্ট। এই ফিডব্যাক কথার মাধ্যমেও হতে পারে অথবা যোগাযোগকৃতদের মাঝে প্রচলিত সিম্বল দিয়েও হতে পারে। যেমন একজন ছেলে আরেকজন মেয়ের দিকে তাকিয়ে আছে। তাদের মাঝে কথা না হলেও অনুভূতির আদানপ্রদান পর্যায়ক্রমিকভাবে ঘটেই চলেছে কিন্ত।
মানুষের যোগাযোগ সিষ্টেমটাও ঠিক এরকমি। মানুষ সার্বক্ষণিক একটি নেটওয়ার্ক জালের মাঝে বিচরণ করে আর নিজের অজান্তেই বিপরীত দিকের মানুষগুলোর সাথে যোগাযোগ করে থাকে।
গ্রামের রাস্থা দিয়ে হেটে গেলে বলতে হয়না যে আমি শহর থেকে এসেছি। পর্যায়ক্রমিকভাবে যে তরঙ্গের মত বার্তাগুলো ছড়িয়ে পড়ছে এটাই এর কারন।
তবে যোগাযোগের মৌলিক উদ্দেশ্য বিপরীত দিকের (যোগাযোগককৃত) মানুষের বুঝতে পারা। এছাড়াও যোগাযোগের মাধ্যমে চিন্তাধারা, অনুভূতি, এবং জানার পরিধিরর পরিবর্তন করা যায়।
মাধ্যম-ও তথ্য
হতে পারে তড়িৎচৌম্বক বিকিরণ বা রেডিও-ওয়েভ
এছাড়াও যোগাযোগের মাধ্যমে মনের ভাব আদান প্রদান করা হয়। যোগাযোগ করার জন্য যে ধরনে মিডিয়া ব্যবহার করা হয় তা নিচে দেওয়া হলঃ
- ভিজুয়্যাল যোগাযোগ
- ধ্বনির সাহায্যে যোগাযোগ
- স্পর্শের সাহায্যে যোগাযোগ
- গন্ধের সাহায্যে যোগাযোগ
- লেখার সাহায্যে যোগাযোগ
যোগাযোগ কিভাবে কাজ করে
যোগাযোগ বলতে অনেকেই কথা বলা বা দেখা করাকে বুঝে থাকি। যদি বই থেকে উদৃতি দিতে চাই, তাহলে মনের ভাব প্রকাশের জন্য অন্যের কাছে বার্তার আদান প্রদানকে যোগাযোগের প্রাথমিক পরিচয় হিসেবে বলা যায়।কিন্তু এর বাহিরেও একটু মজার আলাপ রেয়েছে। চলুন দেখে নেয়া যাক,১. কথা না বলেই যোগাযোগ করা
প্রচলিত ধারণামতে মানুষ শুধু কথা বলেই যোগাযোগ করতে পারে বলে জেনে এসেছি। আসলে কথা না বলেই আমরা সবচেয়ে কার্যকর যোগাযোগ করে থাকি।যোগাযোগ শুধু কথা বলার মত সাংকেতিক মাধ্যমে সিমাবদ্ধ নয়।কথা বলা শুধু একটি মাধ্যম মাত্র। যোগাযোগ বাস্তবায়ন হওয়ার জন্য বিপরীত দিকে অবস্থিত মানুষটির ফিডব্যাকই যথেষ্ট। এই ফিডব্যাক কথার মাধ্যমেও হতে পারে অথবা যোগাযোগকৃতদের মাঝে প্রচলিত সিম্বল দিয়েও হতে পারে। যেমন একজন ছেলে আরেকজন মেয়ের দিকে তাকিয়ে আছে। তাদের মাঝে কথা না হলেও অনুভূতির আদানপ্রদান পর্যায়ক্রমিকভাবে ঘটেই চলেছে কিন্ত।
২.যোগাযোগ একটি নেটওয়ার্ক সিস্টেম
মোবাইলগুলো টাওয়ারের সাথে যুক্ত থাকতে সবসময় নেটওয়ার্ক বাউন্ডারি বানিয়ে রাখে। আশেপাশের টাওয়ারগুলোর সাথে নিজে নিজে যুক্ত হয়ে যায়।মানুষের যোগাযোগ সিষ্টেমটাও ঠিক এরকমি। মানুষ সার্বক্ষণিক একটি নেটওয়ার্ক জালের মাঝে বিচরণ করে আর নিজের অজান্তেই বিপরীত দিকের মানুষগুলোর সাথে যোগাযোগ করে থাকে।
গ্রামের রাস্থা দিয়ে হেটে গেলে বলতে হয়না যে আমি শহর থেকে এসেছি। পর্যায়ক্রমিকভাবে যে তরঙ্গের মত বার্তাগুলো ছড়িয়ে পড়ছে এটাই এর কারন।
৩. সকল যোগাযোগের একটি উদ্দেশ্য থাকে
আমারা প্রচিত ধারণায় শুধু কথা বলেই যোগাযোগ রক্ষা করা যায় বলে জেনে এসেছি। কিন্তু কথা না বলেও যোগাযোগ রক্ষা করা যায়। আর এই সকল যোগাযোগই একটা নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যের জন্য হয়ে থাকে। ছোটভাবে বলতে গেলে, যোগাযোগ শুরুই হয় একটি নিদৃষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে। এই উদ্দেশ্যগুলো হতে পারে নিজের অবস্থান বা উপস্থিতি প্রকাশের জন্য।তবে যোগাযোগের মৌলিক উদ্দেশ্য বিপরীত দিকের (যোগাযোগককৃত) মানুষের বুঝতে পারা। এছাড়াও যোগাযোগের মাধ্যমে চিন্তাধারা, অনুভূতি, এবং জানার পরিধিরর পরিবর্তন করা যায়।
0 comments:
Post a Comment